islamic dawah center | islamic dawah academy | International islamic dawah | Islamic books | Islamic dawah organization | How to give islamic dawah | live dawah center | prayer times | dawah in islam | islamic topics | Tips to dawah in Bangladesh | Quran | Hadith | Zakir Naik | Dawah for Islam | Sheikh Ahmadullah | what is dawah in islam | as-sunnah foundation contact number | As sunnah foundation job | As-Sunnah Foundation donation
পুরো রমযান মাসের দোয়া ও আমল প্রতিদিন পালন করুন
১. কালেমার সর্বোত্তম তাসবিহ- لَا اِلَهَ اِلَّا الله 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ' পাঠ করা। ২. আল্লাহর কাছে বেশি বেশি ইসতেগফার তথা ক্ষমা প্রার্থনা করা। তাহলো- ৩. আল্লাহর কাছে জান্নাত লাভেরপ্রার্থনা করা। ৪. জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্তি চাওয়া।
অতি সহজ, অথচ অত্যন্ত দামী জিকির, অন্তরে চালু রাখুন, সফলকাম হবেন ইনশাআল্লাহ
ইসলামে কোন জিনিসটি উত্তম?
‘আবদুল্লাহ্ ইবনু ‘আমর (রাঃ) হতে বর্ণিত। জনৈক ব্যক্তি আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -কে জিজ্ঞেস করল, ইসলামের কোন্ জিনিসটি উত্তম? তিনি বললেন, তুমি খাদ্য খাওয়াবে ও চেনা অচেনা সকলকে সালাম দিবে। (২৮, ৬২৩৬; মুসলিম ১/১৪ হাঃ ৪২, আহমাদ ৬৭৬৫) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ১১, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ১১)
Importance of Sunnat
বিসমিল্লাহ–এর ফযিলত
হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) বলেন, বিসমিল্লাহ ছাড়া কাজ করলে উহা বরকত শূন্য থাকে। যে সব কাজে মাসনুন দু’আ আছে, সেগুলো জানা না থাকলে, সব কাজের শুরুতে বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম পড়তে হবে। ঘর হতে বের হবার সময় বিসমিল্লাহি তাওয়াক্কালতু আলাল্লাহি লা হাওলা ওয়ালা কাওয়াতা ইল্লাবিল্লাহে পড়বে…ইহা আপনার জন্য যথেষ্ট হলো, আপন বিপদ হতে বেঁচে গিয়াছো…।
ওজুর–এর ফযিলত
বিসমিল্লাহি ওয়াল হামদুলিল্লাহ পড়ে ওজু করলে যতক্ষণ যতক্ষণ ঐ ওজু থাকবে ততক্ষণ ফিরিশতরা অনবরত সওয়াব লিখতে থাকবে। আল্লাহ মুসা (আঃ) কে বলেন, যে বাক্তি ওজু করে নেয়, তাকে আমি নিরাপত্তার আশ্রয় দান করি। ওজুকারী বাক্তি রোজাদারের মত। মিসওয়াক–এর ফযিলত
মিসওয়াকের বরকতে মৃত্যুর সময় কালেমায়ে শাহাদাত স্মরণ হয়। মিসওয়াক করে ২ রাকাত নামাজ পড়া, মিসওয়াক ছাড়া ৭০ রাকাত হতে উত্তম। ওজুর শুরুতে মিস ওয়াক করা, মিস ওয়াক না থাকলে আঙুল দ্বারা হলেও, দাঁত মাজা সুন্নাত।
কালিমা (লা-ইলাহা-ইল্লাল্লহু মুহাম্মাদুর রসুলুল্লাহ)–এর ফযিলত
যে বাক্তি খাঠি দিলে একবার লা-ইলাহা-ইল্লাল্লহ স্বীকার করবে তিনি বেহেশতে প্রবেশ করিবে।
অল্প আমল যদি রাখেন সর্বদা চালু , ইনশাআল্লাহ আখিরাতে পাবেন তার অনেক ভ্যালু
অল্প আমল যদি রাখেন সদা সর্বদা চালু , ইনশাআল্লাহ আখিরাতে পাবেন তার অনেক ভ্যালু
সর্বোত্তম জিকির
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ পাঠ করা— এটি সর্বোত্তম জিকির।‘ (তিরমিজি, হাদিস : ৫/৪৬২; ইবনু মাজাহ, হাদিস : ২/১২৪৯; হাকিম, হাকিম, হাদিস : ১/৫০৩)
আমরা প্রতিদিন যে যেখানে যে উদ্দেশ্যে নিয়মিত (বাড়ির / অফিসের) বাইরে কাজের জন্য রাস্তায় চলি জবানে চালু রাখার জন্য একটু চেষ্টা করি, আর এটি যদি আমাদের অভ্যাসে পরিণত করতে পারি, তবে আপনি আমি মহাভাগ্যবান হয়ে যাবো ইনশাআল্লাহ
আমল:-১ প্রত্যেক ওযুর পর কালেমা শাহাদত পাঠ করুন: "উচ্চারণ:- আশহাদু আল্লাহ ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহু ওয়াশহাদু আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়ারাসুলুহ" ফজিলত: "যে ব্যাক্তি ওযু করার পর কালিমায়ে শাহাদাত পাঠ করবে, ঐ ব্যাক্তির জন্য জান্নাতের ৮টি দরজা খুলে দেওয়া হয় এবং যে কোন দরজা দিয়ে জান্নাতে প্রবেশ করতে পারবে। (সহীহ মুসলিম, হাদিস নং-২৩৪)
আমল:-২
প্রত্যেক ফরজ নামাজ শেষে ''আয়তাল কুরসী" পাঠ করুন:
বাংলা উচ্চারণ- আল্লা-হু লা ইলা-হা ইল্লা হুওয়াল হাইয়্যুল ক্বাইয়্যুম। লা তা’খুযুহু সিনাতুঁ ওয়ালা নাঊম। লাহূ মা ফিস্ সামা-ওয়াতি ওয়ামা ফিল আরদ্বি। মান যাল্লাযী ইয়াশফাউ’ ই’ন্দাহূ ইল্লা বিইজনিহি। ইয়া’লামু মা বাইনা আইদিহিম ওয়ামা খালফাহুম, ওয়ালা ইউহিতূনা বিশাইয়্যিম্ মিন ‘ইলমিহি ইল্লা বিমা শা-আ’ ওয়াসিআ’ কুরসিইয়্যুহুস্ সামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদ্বি, ওয়ালা ইয়াউ’দুহূ হিফযুহুমা ওয়া হুওয়াল ‘আলিইয়্যুল আ’জিম। (সূরা আল-বাক্বারা আয়াত-২৫৫)
ফজিলত:- "যে ব্যক্তি ফরজ নামাজের পর একবার আয়তাল কুরসী পাঠ করবে, জান্নাতে যেতে মৃত্যু ছাড়া তার আর কোন বাধা নাই। (সিলসিলাহ সহিহাস, হাদিস নং-৯৭২)
আমল:- ৩
প্রত্যেক ফরজ নামাজ শেষে:-
- ৩৩ বার সুবহানআল্লাহ,
- ৩৩ বার আলহামদুলিল্লাহ,
- ৩৩ বার আল্লাহু আকবার
এবং একবার এই দোয়াটি পড়া: লা ইলা-হা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহু, লাহুল মুলুক ওয়ালাহুল হামদ ওয়াহুয়া 'আলা কুল্লি শাই'ইন কাদির।
ফজিলত: অতীতের সমস্ত ছগীরা গোনাহ মাফ করে দেওয়া হবে, যদিও তা সমুদ্রের ফেনারাশি পরিমান ও হয়।
এছাড়া হাদিসে রয়েছে নিঃসন্দেহে প্রত্যেক তাসবিহ সদকা, প্রত্যেক তাকবির সদকা, প্রত্যেক তাহলিল সদকা (সহীহ মুসলিম, হাদিস নং-১২২৮),(সহিহ মুসলিম, হাদিস : ১০০৬)
আমল:-৪
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, তোমরা যখন ঘুমানোর উদ্দেশে বিছানায় যাবে তখন ৩৩ বার সুবহানাল্লাহ, ৩৩ বার ‘‘আল হামদুলিল্লাহ’ এবং ৩৪ বার ‘‘আল্লাহ্ আকবার’’ পড়ে নিবে।
এটা খাদিম অপেক্ষা অনেক উত্তম। (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ১০০৬)
তাই আসুন আমরা দৈনন্দিন এই ফজিলতপূর্ণ আমলগুলো করার অভ্যাস গড়ে তুলি, নিজেও আমল করি, অপর একজন ভাই-বোন কেও আমলগুলো চর্চা করার জন্য তাগিদ দেই।আল্লাহ আমাদের সবাইকে কবুল করুন, আমিন!
দিনে সবার চাইতে বেশি আমল করতে চান নিচের দোয়াটি অন্যের চাইতে বেশিবার করুন, ইনশাআল্লাহ আপনি হবে দিনের সর্বাপেক্ষা বেশি আমলকারী
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি দৈনিক ১০০ বার এই ছোট দোয়াটি পাঠ করবে, (আল্লাহ ছাড়া কোনো উপাস্য নেই; তিনি এক তার কোনো শরিক নেই। তারই জন্য রাজত্ব, তারই জন্য প্রশংসা। তিনি সব কিছুর ওপর ক্ষমতাবান) সে দশ জন ক্রীতদাস মুক্ত করার ছাওয়াব পাবে; তার জন্য একশত পূণ্য লেখা হবে; একশত গুণাহ মোচন করা হবে; সেদিন সন্ধ্যা পর্যন্ত সে শয়তান থেকে নিরাপদ থাকবে। তার চাইতে উত্তম আমল আর কেউ নিয়ে আসতে পারবে না। কিন্তু তার কথা ভিন্ন যে এর চাইতে বেশি আমল করে।
দোয়াটি হচ্ছে : ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকা লাহুল মুলকা ওয়া লাহুল হামদু ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শাইয়্যিন ক্বাদির’ অর্থাৎ (আল্লাহ ছাড়া কোনো উপাস্য নেই; তিনি এক তার কোনো শরিক নেই। তারই জন্য রাজত্ব, তারই জন্য প্রশংসা। তিনি সব কিছুর ওপর ক্ষমতাবান)
Dawah-Tips |
মসজিদে যাওয়ার সময়ে পড়ার দো‘আ
মসজিদে যাওয়ার সময়ে পড়ার দো‘আ |
ঈমান ধ্বংসের দশটি কারণ
১.আল্লাহর ইবাদতে শরীক বা অংশীদার
স্থাপন করা
২. যে ব্যক্তি আল্লাহ এবং বান্দার মাঝে কাউকে মাধ্যম তৈরী
করে তাদেরকে ডাকে এবং তাদের নিকট শাফা‘আত কামনা করে
৩. যদি কোন মুসলিম ব্যক্তি মুশরিকদেরকে কাফির মনে না করে
অথবা তাদের কুফরীর ব্যাপারে সন্দেহ পোষণ করে অথবা তাদের মতবাদসমূহ সঠিক মনে করে
৪. যদি কোন মুসলিম নবী করীম (ছাঃ)-এর দেখানো পথ ব্যতীত অন্য
কোন পথ পরিপূর্ণ অথবা ইসলামী হুকুমাত বা বিধান ব্যতীত অন্য কারো তৈরী হুকুমাত উত্তম
মনে করে, তবে সে ইসলাম থেকে খারিজ হয়ে যাবে
৫. যদি কোন মুসলমান আল্লাহর নবী (ছাঃ)-এর আনিত বিধানের কোন
অংশকে অপছন্দ করে তবে সে ইসলাম থেকে খারিজ হয়ে যাবে, যদিও সে ঐ বিষয়ে আমল করে
৬. যদি কোন মুসলিম মুহাম্মাদ (ছাঃ) আনিত ধর্মের কোন বিষয়ে
অথবা ধর্মীয় ছওয়াব বা শাস্তির ব্যাপারে ঠাট্টা-বিদ্রূপ করে তবে সেও কাফির হয়ে যাবে
৭. যদি কেউ যাদুর মাধ্যমে ভাল কিছু অর্জন বা মন্দ কিছু বর্জন
করতে চায় অথবা স্বামী-স্ত্রীর মাঝে সম্পর্ক স্থাপন বা ভাঙ্গন ধরাতে গোপন, প্রকাশ্য,
মন্ত্র-তন্ত্র করতে চায় অথবা কারো সাথে (ছেলে-মেয়ে) সম্পর্ক স্থাপন বা বন্ধুত্বে ফাঁটল
ধরাতে চায়
৮. মুসলমানদের বিরুদ্ধে মুশরিকদেরকে সাহায্য-সহযোগিতা করা
৯. যে ব্যক্তি মনে করে মুহাম্মাদ (ছাঃ)-এর শরী‘আত ব্যতীত
অন্য কোন ধর্মে জীবন পরিচালনা করলেও জান্নাত পাওয়া যাবে বা আল্লাহর সন্তুষ্টি পাওয়া
সম্ভব, সে ব্যক্তি কাফির হয়ে যাবে
১০. আল্লাহ মনোনীত দ্বীন ইসলাম থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়া
Dawah Tips: How to Give Dawah Effectively Online
**Dawah Tips: How to Give Dawah Effectively Online** In today’s digital age, online platforms present incredible opportunities for sharing ...
-
আহনাফ ইবনু কায়স (রহ.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি (সিফফীনের যুদ্ধে) এ ব্যক্তিকে [আলী (রাযি.)-কে] সাহায্য করতে যাচিছলাম। আবূ বাকরাহ্ (রাযি.)-এ...
-
আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যখন রমাযান (রমজান) মাসের প্রথম রাত হয়, শয়তান ও...