ডান পাশে শয়ন করা।

‘আয়িশাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রাতের শেষভাগে এগার রাক‘আত সালাত আদায় করতেন। তারপর যখন সুবহি সাদিক হতো, তখন তিনি হালকা দু’রাক‘আত সালাত আদায় করতেন। অতঃপর তিনি নিজের ডান পার্শ্বে কাত হয়ে বিশ্রাম নিতেন। যতক্ষণ না মুয়াযযিন এসে তাঁকে সালাতের খবর দিতেন। [৬২৬] (আধুনিক প্রকাশনী- ৫৮৬৫, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫৭৫৮)

তাওবাহ করা।

আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আল্লাহ তা‘আলা বান্দার তওবার কারণে সেই লোকটির চেয়েও অধিক খুশী হন, যে লোকটি মরুভূমিতে তাঁর উট হারিয়ে পরে তা পেয়ে যায়। [মুসলিম ৪৯/১, হাঃ ২৭৪৭] (আধুনিক প্রকাশনী- ৫৮৬৪, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫৭৫৭)

দিনে ও রাতে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর ইস্তিগফার।

আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) বর্ণনা করেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছিঃ আল্লাহর শপথ! আমি প্রতিদিন আল্লাহর কাছে সত্তরবারেরও অধিক ইস্তিগফার ও তওবা করে থাকি। (আধুনিক প্রকাশনী- ৫৮৬২, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫৭৫৪)

প্রত্যেক নাবীর মাকবূল দু‘আ আছে।

আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ প্রত্যেক নবীর এমন একটি দু‘আ রয়েছে, যা (আল্লাহর নিকট) গৃহীত হয় আর নবী সে দু‘আ করে থাকেন। আমার ইচ্ছা, আমি আমার সে দু‘আর অধিকার আখিরাতে আমার উম্মাতের শাফায়াতের জন্য মুলতবি রাখি। [৭৪৭৪; মুসলিম ১/৮৬, হাঃ ১৯৮, ১৯৯, আহমাদ ৮৯৬৮] (আধুনিক প্রকাশনী- ৫৮৬০, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫৭৫৩)

আযানের দু‘আ।

জাবির ইবনু ‘আবদুল্লাহ্ (রাযি.) হতে বর্ণিত। আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি আযান শুনে দু‘আ করেঃ ‘হে আল্লাহ্-এ পরিপূর্ণ আহবান ও প্রতিষ্ঠিত সালাতের মালিক, মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -কে ওয়াসীলা ও সর্বোচ্চ মর্যাদার অধিকারী করুন এবং তাঁকে সে মাকামে মাহমুদে পৌঁছে দিন যার অঙ্গীকার আপনি করেছেন’-কিয়ামতের দিন সে আমার শাফা‘আত লাভের অধিকারী হবে।* (৪৭১৯) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৫৭৯, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৫৮৭)

Dawah Tips: How to Give Dawah Effectively Online

**Dawah Tips: How to Give Dawah Effectively Online** In today’s digital age, online platforms present incredible opportunities for sharing ...