৬০. ‘আবদুল্লাহ্ ইবনু ‘আমর (রাযি.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, কোন এক সফরে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের পিছনে পড়ে গেলেন। পরে তিনি আমাদের নিকট পৌঁছলেন, এদিকে আমরা (আসরের) সালাত আদায় করতে বিলম্ব করে ফেলেছিলাম এবং আমরা উযূ করছিলাম। আমরা আমাদের পা কোনমতে পানি দ্বারা ভিজিয়ে নিচ্ছিলাম। তিনি উচ্চৈস্বঃরে বললেনঃ পায়ের গোড়ালিগুলোর (শুকনো থাকার) জন্য জাহান্নামের ‘আযাব রয়েছে। তিনি দু’বার বা তিনবার এ কথা বললেন। (৯৬, ১৬৩; মুসলিম ২/৯ হাঃ ২৪১, আহমাদ ৬৮২৩) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৫৮, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৫৮)
৬১. ইবনু ‘উমার (রাযি.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একদা বললেনঃ গাছগাছালির মধ্যে এমন একটি গাছ আছে যার পাতা ঝরে না। আর তা মুসলিমের উদাহরণ, তোমরা আমাকে অবগত কর ‘সেটি কী গাছ?’ তখন লোকেরা জঙ্গলের বিভিন্ন গাছ-গাছালির নাম ধারণা করতে লাগল। ‘আবদুল্লাহ (রাযি.) বলেন, ‘আমার ধারণা হল, সেটা হবে খেজুর গাছ।’ কিন্তু আমি (ছোট থাকার কারণে) তা বলতে লজ্জা পাচ্ছিলাম। অতঃপর সাহাবীগণ (রাযি.) বললেন, ‘হে আল্লাহর রাসূল! আপনি আমাদের বলে দিন সেটি কী গাছ?’ তিনি বললেনঃ ‘তা হচ্ছে খেজুর গাছ।’ (৬২, ৭২, ১৩১, ২২০৯, ৪৬৯৮, ৫৪৪৪, ৫৪৪৮, ৬১২২, ৬১৪৪; মুসলিম ৫০/১৫ হাঃ ২৮১১, আহমাদ ৬৪৭৭) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৫৯,ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৫৯)
৬২. ইবনু ‘উমার (রাযি.) হতে বর্ণিত যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একদা বললেনঃ ‘গাছ-গাছালির মধ্যে এমন একটি গাছ রয়েছে যার পাতা ঝরে পড়ে না। আর তা মুসলিমের উদাহরণ। তোমরা আমাকে বল, সেটি কী গাছ?’ রাবী বলেন, তখন লোকেরা জঙ্গলের বিভিন্ন গাছ-গাছালির নাম ধারণা করতে লাগল। ‘আবদুল্লাহ (রাযি.) বলেন, ‘আমার ধারণা হল, সেটা হবে খেজুর গাছ।’ কিন্তু আমি (ছোট থাকার কারণে) তা বলতে লজ্জা পাচ্ছিলাম। অতঃপর সাহাবীগণ (রাযি.) বললেন, ‘হে আল্লাহর রাসূল! আপনি আমাদের বলে দিন সেটি কী গাছ?’ তিনি বললেনঃ ‘তা হচ্ছে খেজুর গাছ।’ (৬১) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৬০, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৬০)
৬৩. আনাস ইবনু মালিক (রাযি.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ একদা আমরা মসজিদে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর সাথে উপবিষ্ট ছিলাম। তখন জনৈক ব্যক্তি সওয়ার অবস্থায় প্রবেশ করল। মসজিদে (প্রাঙ্গণে) সে তার উটটি বসিয়ে (বেঁধে) দিল। অতঃপর সাহাবীদের লক্ষ্য করে বলল, ‘তোমাদের মধ্যে মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোন্ ব্যক্তি?’ আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তখন তাদের সামনেই হেলান দিয়ে উপবিষ্ট ছিলেন। আমরা বললাম, ‘এই হেলান দিয়ে উপবিষ্ট ফর্সা ব্যক্তিটিই হলেন তিনি।’
অতঃপর লোকটি তাঁকে লক্ষ্য করে বলল, ‘হে আবদুল মুত্তালিবের পুত্র!’ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে বললেনঃ ‘আমি তোমার উত্তর দিচ্ছি? লোকটি বলল, ‘আমি আপনাকে কিছু জিজ্ঞেস করব এবং সে প্রশ্ন করার ব্যাপারে কঠোর হব, এতে আপনি আমার প্রতি অসন্তুষ্ট হবেন না।’ ‘তিনি বললেন, ‘তোমার যা মনে চায় জিজ্ঞেস কর।’
সে বলল, ‘আমি আপনাকে স্বীয় প্রতিপালক এবং আপনার পূর্ববর্তীদের প্রতিপালকের শপথ দিয়ে জিজ্ঞেস করছি, আল্লাহ্ কি আপনাকে সমগ্র মানবকুলের প্রতি রাসূলরূপে প্রেরণ করেছেন?’ তিনি বললেনঃ ‘আল্লাহ্ সাক্ষী, হ্যাঁ।’ সে বলল, ‘আমি আপনাকে আল্লাহর শপথ দিয়ে বলছি, আল্লাহ্ই কি আপনাকে দিনে রাতে পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায়ের আদেশ দিয়েছেন?’ তিনি বললেনঃ ‘আল্লাহ্ সাক্ষী, হ্যাঁ।’ সে বলল, ‘আমি আপনাকে আল্লাহর শপথ দিয়ে বলছি, আল্লাহ্ই কি আপনাকে বছরের এ মাসে (রমাযান) সিয়াম পালনের আদেশ দিয়েছেন?’ তিনি বললেনঃ ‘আল্লাহ্ সাক্ষী, হ্যাঁ।’ সে বলল, ‘আমি আপনাকে আল্লাহর শপথ দিয়ে বলছি, আল্লাহ্ই কি আপনাকে আদেশ দিয়েছেন, আমাদের ধনীদের থেকে এসব সদাক্বাহ (যাকাত) আদায় করে দরিদ্রদের মাঝে বন্টন করে দিতে?’ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ ‘আল্লাহ্ সাক্ষী, হ্যাঁ।’ অতঃপর লোকটি বলল, ‘আমি বিশ্বাস স্থাপন করলাম আপনি যা (যে শরী‘আত) এনেছেন তার উপর। আর আমি আমার গোত্রের রেখে আসা লোকজনের পক্ষে প্রতিনিধি, আমার নাম যিমাম ইবনু সা‘লাবা, বানী সা‘আদ ইবনু বক্র গোত্রের একজন।’
মূসা ও ‘আলী ইবনু আবদুল হামীদ (রহ.)....আনাস (রাযি.) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে এরূপ বর্ণনা করেছেন। (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৬২, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৬২)
৬৪. ‘আবদুল্লাহ ইবনু ‘আব্বাস (রাযি.) হতে বর্ণিত। আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জনৈক ব্যক্তিকে তাঁর চিঠি দিয়ে পাঠালেন এবং তাকে বাহরাইনের গভর্নর-এর নিকট তা পৌঁছে দেয়ার নির্দেশ দিলেন। অতঃপর বাহরাইনের গভর্নর তা কিসরা (পারস্য সম্রাট)-এর নিকট দিলেন। পত্রটি পড়ার পর সে ছিঁড়ে টুকরো টুকরো করে ফেলল। [বর্ণনাকারী ইবনু শিহাব (রহ.) বলেন] আমার ধারণা ইবনু মুসায়্যাব (রহ.) বলেছেন, (এ ঘটনার খবর পেয়ে) আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদের জন্য বদদু‘আ করেন যে, তাদেরকেও যেন সম্পূর্ণরূপে টুকরো টুকরো করে ফেলা হয়। (২৯৩৯, ৪৪২৪, ৭২৬৪) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৬৪, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৬৪)
৬৫. আনাস ইবন মালিক (রাযি.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একখানা পত্র লিখলেন অথবা একখানা পত্র লিখতে ইচ্ছা পোষণ করলেন। তখন তাঁকে বলা হল, তারা (রোমবাসী ও অনারবরা) সীলমোহর ব্যতীত কোন পত্র পাঠ করেনা। অতঃপর তিনি রূপার একটি আংটি (মোহর) তৈরি করিয়ে নিলেন যাতে খোদিত ছিল (মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ)। আমি যেন তাঁর হাতে সে আংটির শুভ্রতা দেখতে পাচ্ছি [শু‘বা (রহ.) বলেন] আমি কাতাদাহ (রহ.) কে বললাম, কে বলেছে যে, তার নকশা (মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ) ছিল? তিনি বললেন, ‘আনাস (রাযি.)। (২৯৩৮, ৫৮৭০, ৫৮৭২, ৫৮৭৪, ৫৮৭৫, ৫৮৭৭, ৭১৬২; মুসলিম ৩৭/১২ হাঃ ২০৯২, আহমাদ ১২৯৪০) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৬৫, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৬৫)
islamic dawah center | islamic dawah academy | International islamic dawah | Islamic books | Islamic dawah organization | How to give islamic dawah | live dawah center | prayer times | dawah in islam | islamic topics | Tips to dawah in Bangladesh | Quran | Hadith | Zakir Naik | Dawah for Islam | Sheikh Ahmadullah | what is dawah in islam | as-sunnah foundation contact number | As sunnah foundation job | As-Sunnah Foundation donation
Hadith-59
৫৯. আবূ হুরাইরাহ (রাযি.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ একদা আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মজলিসে জনসম্মুখে কিছু আলোচনা করছিলেন। ইতোমধ্যে তাঁর নিকট জনৈক বেদুঈন এসে জিজ্ঞেস করল, ‘কিয়ামত কখন সংঘটিত হবে?’ আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর আলোচনায় রত থাকলেন। এতে কেউ কেউ বললেন, লোকটি যা বলেছে তিনি তা শুনেছেন কিন্তু তার কথা পছন্দ করেননি। আর কেউ কেউ বললেন বরং তিনি শুনতেই পাননি। আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আলোচনা শেষে বললেনঃ ‘ক্বিয়ামাত (কিয়ামত) সম্পর্কে প্রশ্নকারী লোকটি কোথায়?’ সে বলল, ‘এই যে আমি, হে আল্লাহর রাসূল!’ তিনি বললেনঃ যখন আমানত নষ্ট করা হয় তখন কিয়ামতের প্রতীক্ষা করবে। সে বলল, কিভাবে আমানত নষ্ট করা হয়? তিনি বললেনঃ ‘যখন কোন অনুপযুক্ত ব্যক্তির উপর কোন কাজের দায়িত্ব দেয়া হয়, তখন তুমি কিয়ামতের অপেক্ষা করবে।’ (৬৪৯৬) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৫৭, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৫৭)
‘ইলমের ফাযীলাত (সূরাহ্ আল-মুজাদালাহ্ ৫৮/১১)
আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ ‘‘তোমাদের মধ্যে যারা ঈমানদার আল্লাহ তা‘আলা তাদের মর্যাদা বৃদ্ধি করে দেবেন এবং তাদেরকেও (বাড়িয়ে দিবেন) যাদেরকে ইলম দেয়া হয়েছে। আর আল্লাহ তোমাদের কার্যকলাপ সম্পর্কে পূর্ণ অবগত আছেন’’- (সূরাহ্ আল-মুজাদালাহ্ ৫৮/১১)।
মহান আল্লাহর বাণীঃ ‘‘হে আমার প্রতিপালক! আমার জ্ঞান বাড়িয়ে দাও।’’ (সূরাহ্ তোয়াহা ২০/১১৪)
Hadith-58
৫৮. যিয়াদ ইবনু ‘ইলাকা (রহ.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ মুগীরাহ ইবনু শু‘বাহ (রাযি.) যেদিন ইন্তিকাল করেন সেদিন আমি জারীর ইবনু ‘আবদুল্লাহ্ (রাযি.)-এর নিকটে শুনেছি, তিনি (মিম্বারে) দাঁড়িয়ে আল্লাহর প্রশংসা ও সানা বর্ণনা করে বললেন, তোমরা এক আল্লাহকে ভয় কর যাঁর কোন অংশীদার নেই এবং নতুন কোন নেতার আগমন না হওয়া পর্যন্ত শৃঙ্খলা বজায় রাখ, অতি সত্বর তোমাদের নেতা আগমন করবেন। অতঃপর জারীর (রাযি.) বললেন, তোমাদের নেতার জন্য ক্ষমা চাও; কেননা, তিনি ক্ষমা করা পছন্দ করেন। অতঃপর বললেন, একদা আমি আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর নিকটে এসে আরয করলাম, আমি আপনার নিকট ইসলামের বায়‘আত নিতে চাই। তিনি (অন্যান্য বিষয়ের সাথে) আমার উপর শর্ত দিয়ে বললেনঃ আর সকল মুসলিমের মঙ্গল কামনা করবে। অতঃপর আমি তাঁর নিকট এ শর্তের উপর বায়‘আত নিলাম। এ মসজিদের প্রতিপালকের শপথ! আমি তোমাদের মঙ্গলকামনাকারী। অতঃপর তিনি আল্লাহর নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করলেন এবং (মিম্বার হতে) নেমে গেলেন। (৫৭) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৫৬, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৫৬)
Hadith-56
৫৬. সা‘আদ ইবনু আবূ ওয়াক্কাস (রাযি.) হতে বর্ণিত। আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ ‘তুমি আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের উদ্দেশে যা-ই ব্যয় কর না কেন, তোমাকে তার প্রতিদান নিশ্চিতরূপে প্রদান করা হবে। এমনকি তুমি তোমার স্ত্রীর মুখে যা তুলে দাও, তারও।’ (১২৯৫, ২৭৪২, ২৭৪৪, ৩৯৩৬, ৪৪০৯, ৫৩৫৪, ৫৬৫৯, ৫৬৬৮, ৬৩৭৩, ৬৭৩৩; মুসলিম ২৫/১ হাঃ ১৬২৮, আহমাদ ১৫৪৬) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৫৪, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৫৪)
Hadith-55
৫৫. আবূ মাস‘ঊদ (রাযি.) হতে বর্ণিত। আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ মানুষ স্বীয় পরিবার-পরিজনের জন্য পুণ্যের আশায় যখন ব্যয় করে তখন সেটা তার জন্য সদাকাহ হয়ে যায়। (৪০০৬, ৫৩৫১) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৫৩, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৫৩)
Hadith -54
৫৪. ‘উমার (রাযি.) হতে বর্ণিত। আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কর্মসমূহ সংকল্পের সাথে সম্পৃক্ত এবং প্রতিটি মানুষের প্রাপ্য তার সংকল্প অনুযায়ী। কাজেই যার হিজরাত হবে আল্লাহ্ ও তদীয় রাসূলের উদ্দেশে, তার হিজরাত আল্লাহ্ ও তদীয় রাসূলের উদ্দেশে হয়েছে বলেই ধরা হবে। আর যার হিজরাত হয় দুনিয়া অর্জনের জন্য বা কোন নারীকে বিবাহ করার উদ্দেশে, তার হিজরাত সে উদ্দেশেই হবে যে উদ্দেশে সে হিজরাত করেছে।
(১; মুসলিম ৩৩/৪৫ হাঃ ১৯০৭, আহমাদ ১৬৮) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৫২, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৫২)
Subscribe to:
Posts (Atom)
Dawah Tips: How to Give Dawah Effectively Online
**Dawah Tips: How to Give Dawah Effectively Online** In today’s digital age, online platforms present incredible opportunities for sharing ...
-
আহনাফ ইবনু কায়স (রহ.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি (সিফফীনের যুদ্ধে) এ ব্যক্তিকে [আলী (রাযি.)-কে] সাহায্য করতে যাচিছলাম। আবূ বাকরাহ্ (রাযি.)-এ...
-
আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যখন রমাযান (রমজান) মাসের প্রথম রাত হয়, শয়তান ও...