১। নবী কারীম (সাঃ) এর প্রতি দরুদ প্রেরণ করা। সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ দরুদ দরুদে ইব্রাহিম(আল্লাহুম্মা ছল্লি আলা মুহাম্মাদিও ওয়া আলা আলি মুহাম্মাদিন কামা ছাল্লাইতা আলা ইব্রাহিমা ওয়া আলা আলি ইব্রাহীমা ইন্নাকা হামীদুম মাজীদ। আল্লা হুম্মা বারিক
আলা মুহাম্মাদিউ ওয়ালা আলি মুহাম্মাদিন কামা বারাকতা আলা ইব্রাহীমা ওয়া আলা আলি হব্রাহীমা ইন্নাকা হামিদুম মাজীদ। ) কমপক্ষে অল্প সময়ে পড়া যায় সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
২। ইস্তিগফার পড়া। শ্রেষ্ঠ ইস্তিগফার হলো সাইয়িদুল ইস্তিগফার (আল্লা-হুম্মা আনতা রব্বী লা ইলা-হা ইল্লা আনতা খালাক্বতানী, ওয়া আনা ‘আবদুকা ওয়া আনা ‘আলা ‘আহদিকা ওয়া ওয়া‘দিকা মাসতাত্বা‘তু, আ‘ঊযুবিকা মিন শার্রি মা ছানা‘তু। আবূউ লাকা বিনি‘মাতিকা ‘আলাইয়া ওয়া আবূউ বিযাম্বী ফাগফিরলী ফাইন্নাহূ লা ইয়াগফিরুয্ যুনূবা ইল্লা আনতা।) পাঠ করা কমপক্ষে আস্তাগফিরুল্লাহ পাঠ করা যায়।
৩। লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ পাঠ করা। মহানবি হযরত মুহাম্মাদ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহি ওয়া সাল্লাম) এটিকে জান্নাতের একটি ভান্ডার হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
৪। দোয়া ইউনুস পাঠ করা লা ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ জোয়ালেমিন। দোয়া ইউনুসের অর্থ : তুমি ছাড়া কোনো মাবুদ নেই, তুমি পবিত্র সুমহান। নিশ্চয়ই আমি জালিমদের দলর্ভুক্ত।
৫। ইয়া যাল জালালি ওয়াল ইকরাম পাঠ করা আনাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “ইয়া যাল জালালি ওয়াল-ইকরাম’ বাক্যটিকে তোমরা সর্বদা অধিক হারে বলো।”।
৬। সংখ্যা উল্লেখ করে বিভিন্ন হাদিসে উল্লেখিত জিকির সমূহ করা। সুবহানাল্লাহ ৩৩ বার, আলহামদুলিল্লাহ ৩৩ বার, আল্লাহু আকবার ৩৪ বার হত্যাদি সহ অন্যান্য সংখ্যা উল্লেখিত জিকির করা।
শায়খ আহমাদুল্লাহ হুজুরের আলোচনা হতে সংকলিত।
শায়খ আহমাদুল্লাহ হুজুরের Facebook Page ফেসবুক পেজ
শায়খ আহমাদুল্লাহ হুজুরের Youtube Channel
২। ইস্তিগফার পড়া। শ্রেষ্ঠ ইস্তিগফার হলো সাইয়িদুল ইস্তিগফার (আল্লা-হুম্মা আনতা রব্বী লা ইলা-হা ইল্লা আনতা খালাক্বতানী, ওয়া আনা ‘আবদুকা ওয়া আনা ‘আলা ‘আহদিকা ওয়া ওয়া‘দিকা মাসতাত্বা‘তু, আ‘ঊযুবিকা মিন শার্রি মা ছানা‘তু। আবূউ লাকা বিনি‘মাতিকা ‘আলাইয়া ওয়া আবূউ বিযাম্বী ফাগফিরলী ফাইন্নাহূ লা ইয়াগফিরুয্ যুনূবা ইল্লা আনতা।) পাঠ করা কমপক্ষে আস্তাগফিরুল্লাহ পাঠ করা যায়।
৩। লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ পাঠ করা। মহানবি হযরত মুহাম্মাদ (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া আলিহি ওয়া সাল্লাম) এটিকে জান্নাতের একটি ভান্ডার হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
৪। দোয়া ইউনুস পাঠ করা লা ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ জোয়ালেমিন। দোয়া ইউনুসের অর্থ : তুমি ছাড়া কোনো মাবুদ নেই, তুমি পবিত্র সুমহান। নিশ্চয়ই আমি জালিমদের দলর্ভুক্ত।
৫। ইয়া যাল জালালি ওয়াল ইকরাম পাঠ করা আনাস রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “ইয়া যাল জালালি ওয়াল-ইকরাম’ বাক্যটিকে তোমরা সর্বদা অধিক হারে বলো।”।
৬। সংখ্যা উল্লেখ করে বিভিন্ন হাদিসে উল্লেখিত জিকির সমূহ করা। সুবহানাল্লাহ ৩৩ বার, আলহামদুলিল্লাহ ৩৩ বার, আল্লাহু আকবার ৩৪ বার হত্যাদি সহ অন্যান্য সংখ্যা উল্লেখিত জিকির করা।
শায়খ আহমাদুল্লাহ হুজুরের আলোচনা হতে সংকলিত।
শায়খ আহমাদুল্লাহ হুজুরের Facebook Page ফেসবুক পেজ
শায়খ আহমাদুল্লাহ হুজুরের Youtube Channel
Post a Comment